তার এই প্রাপ্তিতে শুক্রবার সন্ধ্যায় বিশেষ সম্মাননা ও সংবর্ধনার আয়োজন করেছিল বাংলাদেশ রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী সংস্থা।
এদিন সুফিয়া কামাল জাতীয় গণগ্রন্থাগারের ভিআইপি সেমিনার কক্ষে এ অনাড়ম্বর ও প্রাণবন্ত অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
আয়োজনের মধ্যমণি বন্য মিলনায়তনে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে সবার হাতে জ্বলে ওঠে মোমবাতি। সমবেত কণ্ঠে গাওয়া হয়- ‘আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে...’। এরপর শিল্পীরা সবাই গেয়ে ওঠেন- ‘তুমি কেমন করে গান করো হে গুণী/আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি’।
বন্যা বলেন, ‘স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্তি হয়ে থাকবে আমার জীবনের প্রেরণার উৎস। আমার অনুভূতি বলে বোঝানোর নয়! আপনাদের ভালোবাসায় আমি বিমুগ্ধজন।’
বন্যাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বক্তব্য দেন সাবেক সংস্কৃতি সচিব রণজিৎ কুমার বিশ্বাস, আয়োজক সংস্থার সভাপতি-শিল্পী তপন মাহমুদ, অনুপ ভট্টাচার্য, সাদি মহম্মদ, সংস্থার উপদেষ্টা আমিনা আহমেদসহ বেশ কয়েকজন শিল্পী।
শুভেচ্ছা নিবেদন করে সুরের ধারা, রবিরাগ, বৈতালিক, গীতাঞ্জলি, রবিরশ্মি, বিশ্ববীণা, গীতসুধা, সংগীত ভবন, উত্তরায়নসহ বিভিন্ন সংগঠন।
/এমআই/এম/