সেখানে এখন খাগড়াগড় মামলার পাঁচ অভিযুক্ত জাহিদুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, রুবেল মিয়া, ইউসুফ গাজী ও আবুল কালাম রয়েছে। এদের মধ্যে জাহিদুল ও রুবেল বাংলাদেশের নাগরিক বলে গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের দাবি। তবে তদন্তকারীদের কারও কারও মতে, শফিকুলও বাংলাদেশের নাগরিক। তারা গত ২৪ ও ২৫ সেপ্টেম্বর কলকাতা পুলিশের হাতে ধরা পড়ে রাজ্যের বিভিন্ন এলাকা থেকে।
ওই অভিযুক্তদের কাছ থেকে র্যাব বাংলাদেশে জেএমবি ও নব্য জেএমবি-র সাংগঠনিক অবস্থা ও নাশকতার পরিকল্পনার কথা জানার চেষ্টা করবে বলে জানা গেছে।
ইতোমধ্যে জানা গেছে, ১৬ অক্টোবর রাতে খুলনা জেলা কারাগারে ফাঁসি হওয়া আরিফকে জেল থেকে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে বের করে নিয়ে যাওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল। কিন্তু জেএমবি-র ফারুকও ওই পাঁচজনের সঙ্গে ধরে পড়ে যাওয়ায় সেই ষড়যন্ত্র বানচাল হয়ে যায়।
এনআইএ-এর এক শীর্ষ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ‘আনোয়ার হোসেন ফারুকের সঙ্গে কথা বলা আমাদের ও বাংলাদেশের গোয়েন্দাদের জন্য খুব জরুরি। কিন্তু ওই সন্ত্রাসী এখন জেলে। তার মানে খাগড়াগড় মামলায় তার নাম না আসায় আমরা তাকে এখনও হেফাজতে পাইনি।’
/এসএ/বিএ/