স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র খালেদ মেগায়েদ বলেন, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। কারণ কিছু পরিবার তাদের আত্মীয় স্বজনের মারা যাওয়ার খবর জানায়নি। ইতোমধ্যে তারা তাদের দাফনও শেষ করেছে।
মিসরের কিছু এলাকায় শরত ও শীতে ব্যাপক বৃষ্টিপাতের কারণে বন্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে যেসব এলাকায় দূর্বল অবকাঠামো রয়েছে সেসব এলাকায় প্রায় প্রতিবছর এ ধরণের পরিস্থিতি তৈরি হয়। সূত্র: আল জাজিরা।
/এমপি/