চিঠিতে ফ্রান্সিস বলেন, ‘আমি চাই আমাদের মধ্যেকার কেউ যেন এ ধরনের জঘন্য অপরাধে শামিল না হয় তা নিশ্চিত করতে আমরা যে পরিপূর্ণ অঙ্গীকার করেছি তা নবায়ন করা হোক।’
চিঠিতে পোপ আরও লিখেছেন, ‘ভোগান্তি, অভিজ্ঞতা এবং ধর্মগুরুদের হাতে যৌন নিপীড়নের শিকার শিশুদের যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে চার্চ তার সদস্যদের কিছু পাপের ব্যাপারে অবগত আছে। এটি এমন এক পাপ যা আমাদের লজ্জিত করে।’
২০১৩ সালে পোপ নির্বাচিত হওয়ার পর পরই চার্চ থেকে যৌন নিপীড়ন নির্মূল করতে এবং শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিতে কিছু পদক্ষেপ নেন ফ্রান্সিস। কিন্তু ক্ষতিগ্রস্তদের অভিযোগ, বিশপদেরকে জবাবদিহিতার মুখোমুখি করার জন্য ফ্রান্সিস খুব বেশি কিছু করতে পারেননি।
/এফইউ/