ওই কর্মকর্তা বলেন, টেলিগ্রাম অ্যাপ ব্যবহার করা জঙ্গিদের পারস্পরিক যোগাযোগের জন্য সুবিধাজনক। পদ্ধতিগত কারণেই এটা তাদের কাছে জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
তিনি বলেন, টেলিগ্রাম অ্যাপে একটি কোনও ভয়েস মেসেজ পাঠানোর পর সেটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে থেকে ডিলিট হয়ে যায়। ফলে এর কোনও ব্যাকআপ থাকে না। এটা মোকাবিলা করা এখন পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর জন্য অসম্ভব হয়ে পড়েছে।
এই কর্মকর্তা বলেন, ‘তারা প্রযুক্তিতে খুবই দক্ষ। সে তুলনায় পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীগুলোর প্রযুক্তিগত জ্ঞানের ঘাটতি রয়েছে।’
এর আগে প্যারিস হামলায়ও মেসেজিং অ্যাপ টেলিগ্রাম ব্যবহার করে জঙ্গিরা তথ্য চালাচালি করেছিল বলে অভিযোগ ওঠে। এর প্রেক্ষিতে তখন টেলিগ্রাম কর্তৃপক্ষ আইএস সংশ্লিষ্ট সন্দেহে ৭৮টি চ্যানেল বন্ধ করে দেয়।
টেলিগ্রাম-এর পক্ষ থেকে তখন জানানো হয়েছিল, ১২টি ভাষায় মেসেজ আদান প্রদান করে আইএস সংশ্লিষ্টরা। সাধারণ ব্যবহারকারীরাই সন্দেহজনক চ্যানেলগুলো শনাক্ত করে তা বন্ধের অনুরোধ জানান। সূত্র: এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
/এমপি/