এরদোয়ানকে স্বাগত জানাতে জড়ো হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ছিলেন তার্কিশ-আমেরিকান ন্যাশনাল স্টিয়ারিং কমিটির কো-চেয়ার গুনাই অভুন। তিনি বলেন, আমরা দলমত নির্বিশেষে এখানে একত্রিত হয়েছি। আমরা বিভাজনকে অতিক্রম করেছি।
এরদোয়ানের এ সফরের সপ্তাহখানেক আগেই সিরিয়ায় কুর্দি সশস্ত্র গোষ্ঠী ওয়াইপিজি-কে মার্কিন অস্ত্র সরবরাহের অনুমোদন দেন ট্রাম্প। এ গোষ্ঠীকেকে সন্ত্রাসী সংগঠন ও তুরস্কের জন্য হুমকি হিসেবে বিবেচনা করে আঙ্কারা। ফলে মঙ্গলবার এরদোয়ান-ট্রাম্প শীর্ষ বৈঠকে বিষয়টি প্রাধান্য পাবে বলে মনে করা হচ্ছে। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাসিত তুর্কি নেতা ফেতুল্লাহ গুলেন-কে তুরস্কে ফেরত পাঠানোর ব্যাপারেও ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলবেন এরদোয়ান। ২০১৬ সালের ১৫ জুলাই তুরস্কের ব্যর্থ সামরিক অভ্যুত্থানের ঘটনায় ফেতুল্লাহ গুলেনকে দায়ী করে আসছে আঙ্কারা। সূত্র: আল জাজিরা।
/এমপি/