ম্যাটিস বলেন, ‘উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচী স্পষ্টভাবে সবার জন্যই এক বিশাল হুমকি। আর ক্ষমতাসীনদের উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড আন্তর্জাতিক আইনে অবৈধ। জাতিসংঘের সমালোচনা ও নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও সেখানকার ক্ষমতাসীনরা এ প্রক্রিয়া থেকে সরে আসেনি।’
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘১৯৫৩ সালের পর থেকে আমরা যুদ্ধের মতো কিছু দেখতে পাইনি। যে কোনও মাত্রার বল প্রয়োগই করতে হোক কেন, তা আমাদের করতে হবে। এটা হবে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ যুদ্ধ।’
১৯৫৩ সালে কোরিয়া যুদ্ধ শেষে দেখা যায়, এতে কয়েক লাখ কোরীয় নিহত হন। সে সময় থেকে ৩৬ হাজার মার্কিন সেনা দক্ষিণ কোরিয়ায় স্থায়ীভাবে অবস্থান করছে।
গত সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা চুং ইউন-ইয়ং জানিয়েছেন, সিউল উত্তর কোরিয়ার হাত থেকে রক্ষার জন্য মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র বিধ্বংসী ব্যবস্থান মোতায়েন করতে বদ্ধপরিকর।
/এসএ/