১৯৯৩-এর মুম্বাই বিস্ফোরণে ২৫৭ জন মারা যান। আহত হন সাতশ’রও বেশি। বোম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ, এয়ার ইন্ডিয়ার কার্যালয় এবং একটি বিলাসবহুল হোটেলে এ হামলা হয়। এ ঘটনায় ২০০৩ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত সাত ব্যক্তিকে গ্রেফতার করার পর আলাদা আলাদাভাবে তাদের বিচার হয়। অবশেষে শুক্রবার তাদের দোষী সাব্যস্ত করা হলো। মুম্বাই বিস্ফোরণ নিয়ে ওটি দ্বিতীয় পর্বের বিচার। এর আগে বোমা বিস্ফোরণের পরিকল্পনা ও অর্থায়নের অভিযোগে ২০১৫ সালে ইয়াকুব মেমনকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে।
আবু সালেম ছাড়া দোষী সাব্যস্ত বাকি পাঁচজনের নাম-মুস্তফা ডোসা, তাহির মার্চেন্ট, করিমুল্লা খান, রিয়াজ সিদ্দিকি এবং ফিরোজ আবদুল রশিদ। খালাস দেওয়া হয়েছে আবদুল কাইয়ুম নামের আরেক অভিযুক্তকে।
মুম্বাইয়ের আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন দাউদ ইব্রাহিমের ঘনিষ্ঠ সহযোগী আবু সালেম ১৯৯৩ সালে মুম্বাই বিস্ফোরণের পর পরই ভারত ছেড়ে পালিয়ে যায়। ২০০৫ সালে তাকে ফেরত পাঠায় পর্তুগাল। ২০ বছরের পুরনো একটি হত্যাকাণ্ডের জন্য ২০১৫ সালে আবু সালেমকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তবে ওই ঘটনাটি মুম্বাই বিস্ফোরণের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়।
/এফইউ/