দেশটির সরকার জানিয়েছে, আগুন লাগার পর বনের মধ্য দিয়ে কোয়িমব্রা থেকে ৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে পেদ্রোগাও গ্রান্দে জেলায় সরে আসারর সময় দাবানলের কবলে পড়ে অনেকেই মৃত্যুবরণ করেন। দাবানলে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ছয় দমকল কর্মীও রয়েছেন।
পর্তুগালের প্রধানমন্ত্রী আন্তোনিও কস্তা জানিয়েছেন, ‘দেশটির কেন্দ্রীয় বনাঞ্চলের আগুন লাগার ঘটনায় গত কয়েক বছরের মধ্যে এটাই সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি।’
দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জর্জ গোমেজ জানান, ধোঁয়ায় আক্রান্ত হয়ে তিনজন নিহত হয়েছেন। অপরদিকে, গাড়ী চালিয়ে আক্রান্ত এলাকা অতিক্রম হওয়ার পথে অন্তত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। তিনি আরও জানান, চারদিক দিয়ে আগুন ছড়িয়ে পড়ছে।
দমকল কর্মীরা জানিয়েছেন, অন্তত ৬০টি স্থান দিয়ে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন এক হাজার ৭০০ জন দমকল কর্মী।
তবে বনে কী কারণে আগুন লাগলো সে বিষয়ে এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে পর্তুগালের মধ্য দিয়ে চলা দাবদাহের ফলে এ দাবানল সৃষ্টি হয়ে থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এখন পর্তুগালের তাপমাত্রা প্রায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
দাবানল ছড়িয়ে পড়ার পর স্পেন দুটি পানি বহনকারী বিমান পাঠিয়েছে।
/এসএ/