সেরগেই কিসলিয়াক বলেন, মাইকেল ফ্লিনের সঙ্গে তার আলোচনায় ‘কোনও গোপন বিষয়’ ছিল না। রাশিয়ার ওপর আরোপিত মার্কিন নিষেধাজ্ঞা নিয়েও কোনও কথা হয়নি।
পদত্যাগের আগে মাইকেল ফ্লিন প্রথমে বলেছিলেন, রুশ রাষ্ট্রদূত কিসলিয়াকের সঙ্গে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে তার কোনও কথা হয়নি। তবে পরে ফ্লিনের একজন মুখপাত্র বলেন, এখন এ বিষয়ে তার বক্তব্য হলো, বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছিল কিনা, তা এখন তার মনে নেই। তবে হোয়াইট হাউসের অন্তত নয়জন কর্মকর্তা ওয়াশিংটন পোস্টকে বলেছিলেন, এ নিয়ে তাদের দুজনের মধ্যে কথা হয়েছিল। শপথ নেওয়ার আগেই বিদেশি কূটনীতিকের সঙ্গে দেশের পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে এমন আলোচনা যুক্তরাষ্ট্রের আইনে গ্রহণযোগ্য নয়। কেননা আইন অনুযায়ী, বেসরকারি নাগরিকদের পররাষ্ট্র নীতিমালাসংক্রান্ত কাজে জড়িত হওয়া নিষিদ্ধ।
পদত্যাগপত্রে ফ্লিন বলেছিলেন, তিনি অসাবধানতাবশত তৎকালীন নির্বাচিত ভাইস প্রেসিডেন্টকে আংশিকভাবে রুশ রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে তার কথোপকথন সম্পর্কে জানিয়েছিলেন।
/এমপি/