৮৮ জেনারেশন স্টুডেন্ট ইয়ুথস-এর মুখপাত্র ইউ থান ও বলেন, ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে সরকারের প্রতি রাখাইন রাজ্যে জরুরি অবস্থা জারির আহ্বান জানানো হয়েছিল। এছাড়া সন্ত্রাসবিরোধী আইন ব্যবহার করে এ সমস্যার সমাধানের কথা বলা হয়েছে। জাতীয় নিরাপত্তা কমিশনের প্রতিও জরুরি ভিত্তিতে একই আহ্বান জানানো হয়। কিন্তু সরকার সেসব পরামর্শ শোনেনি। এখন সহিংসতার কারণে রাখাইনে প্রশাসনিক ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়েছে। সরকারের দোদুল্যমানতার কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আমাদের পরামর্শ শুনলে আজকের পরিস্থিতি তৈরি হতো না।
৮৮ জেনারেশন স্টুডেন্ট ইয়ুথস-এর মুখপাত্র ইউ থান ও বলেন, রাখাইন ইস্যুতে সু চি কফি আনান’কে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দিয়েছেন। তবে আমরা কফি আনান কমিশনের অনেক বক্তব্যের সঙ্গে একমত নই। আমরা এগুলো গ্রহণ করতে পারি না।
তিনি বলেন, ২৪ আগস্ট প্রকাশিত কফি আনান কমিশনের প্রতিবেদনে ১৯৮২ সালের নাগরিকত্ব আইনকে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। এটা গ্রহণ করা উচিত নয়।
রাখাইনের সমস্যা সমাধানে অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা না করায় সরকারের সমালোচনা করেন ন্যাশনাল পলিটিক্যাল অ্যালায়েন্স পার্টি’র মহাসচিব ইউ কিউ থু অং।
ইউএসডিপি’র মুখপাত্র ড. নানদার হলা মিন্ট বলেন, আমরা আমাদের ঘরের মতো করেই আমাদের দেশকে রক্ষা করেছি। রাজনৈতিক দলগুলো এটা নিয়ে রাজনীতি করতে চায় না। সূত্র: মিয়ানমার টাইমস।
/এমপি/