নিহতদের ভাই আমজাদ গনি তার বাবা আবদুল গনি’র বিরুদ্ধে এ ঘটনায় পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন। এ অভিযোগের ভিত্তিতে পেশোয়ারের মোসাম ঘারি এলাকা থেকে আবদুল গনি’কে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশের ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট ফজল ওয়াহিদ তার গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
হত্যাকান্ডের শিকার দুজন যথাক্রমে শামিম (২০) এবং নরিন (১০)। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তাদের খুনের কথা স্বীকার করেছে আবদুল গনি। তার বক্তব্য, মেয়েরা প্রায়ই বাড়ির বাইরে যাওয়ায় তিনি বিষয়টি নিয়ে লজ্জিত ছিলেন।
পাকিস্তানে অনার কিলিং-এর ঘটনা নতুন নয়। এসব হত্যাকাণ্ডের অধিকাংশই পারিবারিক বিরোধ, 'অবৈধ সম্পর্ক' ও নিজের পছন্দে বিয়ের কারণে সংঘটিত হয়।