জানা যায়, এর বাইরে আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা তদন্তাধীন রয়েছে। একই ধরনের ঘটনায় আগে আরও ৪ জনের শাস্তি হয়েছিল।
টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের পক্ষ থেকে জানানো হয়, চার মাসের অপারেশন শেষে তাদের বিচারের আওতায় আনা হয়েছিল। অপারেশন কনটিনিউআম নামের এই অভিযানটি পুলিশ, টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিল এবং স্থানীয় হাউজিং অ্যাসোসিয়েশনগুলোর যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত হয়। তিনশ’ জনেরও বেশি অফিসার এই অপারেশনে নিয়োজিত ছিলেন। অপারেশন চলাকালে পুলিশ মোট ৫০টি ঠিকানায় তল্লাশি চালিয়ে ৬০ হাজার পাউন্ড ক্যাশ, ক্লাস এ ড্রাগস এবং ৪টি শর্টগান জব্দ করে।
পুলিশ গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের মধ্যে থেকে ৪৯ জনের বিরুদ্ধে ড্রাগ ডিলিংয়ের অভিযোগ আনে। এরমধ্যে ৩৫ জন আদালতে দোষ স্বীকার করেন। এছাড়া আরও ১০ জনকে একই অভিযোগে গ্রেফতার করে জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়।
১৭ আগস্ট স্নেয়ার্সব্রুক ক্রাউনকোর্টে যে ১৬ জনের জেল হয়েছে তারা হলেন- হাবিবুর রহমান (২২), সোয়াটন রোড; রাজা মিয়া (২৩), ট্রাফালগার গার্ডেন; জামিল হোসাইন (২৪), শ্যাডওয়েল গার্ডেন; ওলিউর রহমান (২৩), চ্যাপম্যান স্ট্রিট; রাকিব উদ্দিন (১৯), টার্লিং স্ট্রিট; সোলায়মান রাব্বি (১৮), হোবার টাওয়ার; আবু তাহের সিদ্দিকী (২৪), গ্লাসওয়ার্থ অ্যাভিনিউ; রুহেল আহমদ (৩১), কমোডর স্ট্রিট; ইমতিয়াজ ইসলাম (২১), বেকেলস স্ট্রিট; মোহাম্মদ আহমদ (২৫), ব্যাকন স্ট্রিট; রাশিক উদ্দিন (২৬), হ্যাজেলডেন রোড ইলফোর্ড; এনামুর রহমান (২২), অরডেল রোড; মোহাম্মদ মহিবুর রহমান (২২), সেন্টপলস ওয়ে; আমমেদুর রহমান (২১), কোনও স্থায়ী ঠিকানা নেই; আব্দুল আজিজ মিয়া (৩৯), টেরেস; এবং আকবর হোসাইন (২৪), হ্যালি স্ট্রিট।