পার্লামেন্ট সদস্যরা এই বিয়ের বৈধতাদানে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন বিল নিয়ে কথা বলেন। এরপর একটি বিলে সম্মত হয়ে আইন পাস হয়। বাকি দু'টি বিলে সমলিঙ্গ বিয়ের চেয়ে পারিবারিক সম্পর্ক বা ইউনিয়ন বেশি মনে হচ্ছিলো বলে জানান আইনপ্রণেতারা। তাদের দাবি, বিয়ের ব্যাপারটি স্পষ্ট ছিল না সেখানে।
ঐতিহাসিক এই রায়ে পার্লামেন্ট ভবনের সামনে জড়ো হয়েছেন শত শত সমকামী অধিকার কর্মী।
২০১৭ সালের ওই রায়ে সমালোচনা হলেও পার্লামেন্টও একই পথে হাঁটলো। এ বিষয়ে আয়োজিত গণভোটেও সমকামী বিয়ের পক্ষেই রায় দিয়েছে জনগণ।