এরআগে গত ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সামনে বক্তৃতা দেওয়ার সময় তিনি বলেছিলেন, কাশ্মিরে মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং আফস্পার (বিতর্কিত আইন) বিরুদ্ধে তিনি এবার আওয়াজ তুলতে চান। তার দাবি, ‘যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ সিরিয়ার মতো কাশ্মিরি নারীদের ধর্ষণ করছে ভারতীয় সেনা জওয়ানরা। এই পরিস্থিতি বদলাতেই হবে।’ এই বক্তব্য নিয়ে নিয়ে নতুন করে মামলার কবলেও পড়েছেন কানহাইয়া।
তবে শুক্রবার তিনি বলেন, ‘কাশ্মির যে ভারতেরই অংশ সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। ফলে কাশ্মিরিরা ভারতীয়ই। তাদের বিষয়ে আমরা সবসময়ই কথা বলতে পারি।’
সংসদে হামলা করার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আফজাল গুরুকে সমর্থন করার কথাও অস্বীকার করেন কানহাইয়া। গত ৯ ফেব্রুয়ারির সমাবেশ প্রসঙ্গে কানহাইয়া বলেন, ‘আমাদের প্রতিবাদ ছিল মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে, আফজালের সমর্থনে নয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘যে কোন বিষয়ে বিতর্ক ও আলোচনার সংস্কৃতি জেএনইউতে রয়েছে।মানুষের মুখ বন্ধ করে দেওয়া বা পরমতকে স্তব্ধ করে দেওয়া আমাদের চর্চার মধ্যে পড়ে না।’
ভারত বিরোধী শ্লোগান দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, তিনি বা তার দল অল ইন্ডিয়া স্টুডেন্ট ফেডারেশনের সদস্যরা কেউই ভারত বিরোধী শ্লোগান দেওয়াকে সমর্থন করেননি। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
/ইউআর/বিএ/