২০১০ সালে উইকিলিকসের কাছে কয়েক হাজার কূটনৈতিক ও সামরিক নথি ফাঁসের অভিযোগে তাকে ৩৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
উইকিলিকসের কাছে মার্কিন সামরিক বাহিনীর সাত লাখ গোপন নথি ফাঁস করার দায়ে ২০১৩ সালে ম্যানিং দোষী সাব্যস্ত হন চেলসি ম্যানিং। তিনি ইরাকে মার্কিন সামরিক বাহিনীর গোয়েন্দা তথ্য বিশ্লেষক হিসেবে কাজ করতেন। ব্র্যাডলি ম্যানিং হিসেবে অভিযুক্ত হলেও পরবর্তী সময়ে হরমোন থেরাপি নিয়ে তিনি নারী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে চেলসি ম্যানিং নাম ধারণ করেন।
মুক্তির পর টুইটারে একটি ছবি শেয়ার করেন ম্যানিং। তাতে বেসামরিক পোশাকের একটি ছবিকে ‘মুক্তির দিকে প্রথম পদক্ষেপ’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
সংক্ষিপ্ত একটি বিবৃতিতে ম্যানিং লিখেছেন, ‘আমি ভবিষ্যতের দিকেই মনোযোগ দিচ্ছি। অতীতের চেয়ে ভবিষ্যৎ অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সামনে যা আছে তা অতীতের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমার কাছে। আমি তা নিয়েই ভাবছি। যা একাধারে উত্তেজনার, বিব্রতকর, মজার।’
উল্লেখ্য, প্রেসিডেন্ট হিসেবে ওবামার শেষ নির্বাহী আদেশে চেলসি ম্যানিংসহ ৬৪ জনের সাজা কওকুফ করেন। সূত্র: বিবিসি।
/এএ/এমএনএইচ/