এএসপি শারমিন জাহান বললেন, ‘গত দুই দিনে সিআইডির ডিএনএ ল্যাবে স্বজনদের নমুনা নেওয়া হয়েছে। বাবা-মা আর ভাইবোন ছাড়াও পরিবারের স্বজনদের কাছ থেকে এই নমুনা সংগ্রহ করা হয়। ডিএনএ টেস্টের পর নিহতদের সঙ্গে তা ম্যাচিং করা হবে।’
গত ১২ মার্চ ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট নেপালের কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় পাশের একটি ফুটবল মাঠে বিধ্বস্ত হয়।
ওই ফ্লাইটে চারজন ক্রুসহ ৭১ জন আরোহী ছিলেন। এর মধ্যে ৪৯ জন আরোহী নিহত হন। নিহতদের মধ্যে বিমানটির ৪ জন ক্রুসহ ২৬ জন বাংলাদেশি, ২২ জন নেপালি ও চীনের একজন যাত্রী রয়েছেন। আহত ২২ জন আরোহীর মধ্যে ১০ জন বাংলাদেশি, ১১ জন নেপালি ও একজন মালদ্বীপের।
শনিবার পর্যন্ত নিহতদের মধ্যে ২৮ জনের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। এরমধ্যে বাংলাদেশের ১৭ জনের মরদেহ রয়েছে। নেপালের ত্রিভুবন ইউনিভার্সিটি টিচিং হাসপাতালে এই ১৭ বাংলাদেশির মরদেহ শনাক্তের কথা জানানো হয়েছে।