অধ্যাপক ডা. বিল্লুর রহমান বলেন, ‘‘খালেদা জিয়ার জিভে ক্ষত হয়েছিল বলে বিএনপি নেতারা ‘রিকুইজিশন’ দিয়েছিলেন। তার ভাঙা দাঁত ছিল, সেখান থেকেই মূলত ঘষা লেগে লেগে এই ক্ষত তৈরি হয়। সেই ভাঙা দাঁত আমরা আজ ঠিক করে দিয়েছি, সমান করে দেওয়া হয়েছে।’’
বিএসএমএমইউ সূত্র জানায়, বেলা দেড়টার দিকে তাকে কেবিন ব্লক থেকে বের করে দন্ত বিভাগে নেওয়া হয় কড়া পাহারায়। চিকিৎসা শেষে তাকে আবার কেবিন ব্লকে ফিরিয়ে নেওয়া হয় ২টার দিকে, এই পুরোটা সময়ই তিনি হুইলচেয়ারে বসে ছিলেন।
এর আগে, শুক্রবার (২৬ জুলাই) খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের ভয়াবহ অবনতি হয়েছে বলে জানান মির্জা ফখরুল। গত ১৭ মাসে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার ভয়াবহ অবনতি হয়েছে দাবি করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আপনারা দেখেছেন, গত বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি তিনি কারাগারে যাওয়ার সময় অত্যন্ত সুস্থ অবস্থায় হেঁটে গেছেন।’ এখন তিনি হুইলচেয়ার ছাড়া চলাফেরা করতে পারছেন না বলেও জানিয়েছিলেন মির্জা ফখরুল।