দুই নম্বরে আছে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস। তালিকায় স্থান পেয়েছে আমেরিকার তিনটি শহর। এরমধ্যে তিন নম্বরে নিউ ইয়র্ক, সাতে শিকাগো ও ১০ নম্বরে রয়েছে সান ফ্রান্সিসকো। এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে জাপানের টোকিও চার নম্বরে ও সিঙ্গাপুর জায়গা করে নিয়েছে আটে।
২০১৭ সালেও রেজোন্যান্স কনসালট্যান্সির র্যাংকিংয়ে শীর্ষে ছিল লন্ডন। তবে দুই থেকে তিন নম্বরে নেমে গেছে নিউ ইয়র্ক। আর তিন থেকে দুইয়ে উঠে এসেছে প্যারিস। ইউরোপের শহরগুলোর মধ্যে চার থেকে ছয়ে নেমে গেছে রাশিয়ার মস্কো। স্পেনের বার্সেলোনা আছে পাঁচ নম্বরে। আর আমেরিকার শিকাগো দশ থেকে লাফ দিয়ে এসেছে সাতে। মধ্যপ্রাচ্যের সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই আছে ৯ নম্বরে।
রেজোন্যান্স সভাপতি ও সিইও ক্রিস ফেয়ার জানিয়েছেন, বিশ্বজুড়ে ট্রিপ অ্যাডভাইজরের রিভিউ, ফেসবুক চেক-ইন ও স্থানীয় আর পর্যটকদের গুগল সার্চের মতো অনলাইন ডেটা ব্যবহার করে তালিকাটি তৈরি হয়েছে। ভ্রমণের জন্য সেরা শহর নির্বাচনে পর্যটকদের সংখ্যা ও অথনৈতিক প্রবৃদ্ধি বড় ভূমিকা রেখেছে। একইসঙ্গে শহরগুলো ভ্রমণপিপাসুদের ওপর কতটা প্রভাব বিস্তার করতে পারছে, অনলাইনে শেয়ার করা কনটেন্ট দেখে তাও বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
এর আগে ২০১৯ সালে ভ্রমণের জন্য সেরা ১০ শহরের তালিকা প্রকাশ করে অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ভ্রমণ গাইডবুক প্রকাশনা সংস্থা লোনলি প্লানেট। এতে শীর্ষস্থান পেয়েছে ডেনমার্কের কোপেনহেগেন।
১. লন্ডন, যুক্তরাজ্য
২. প্যারিস, ফ্রান্স
৩. নিউ ইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র
৪. টোকিও, জাপান
৫. বার্সেলোনা, স্পেন
৬. মস্কো, রাশিয়া
৭. শিকাগো, যুক্তরাষ্ট্র
৮. সিঙ্গাপুর, সিঙ্গাপুর
৯. দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত
১০. সান ফ্রান্সিসকো, যুক্তরাষ্ট্র