অনুষ্ঠানে বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান আখতারুজ্জামান খান কবির বলেন, ‘সরকারি ও বেসরকারি খাতে আমরা পর্যটনে সুনাম অর্জন করেছি, সেটা ধরে রাখতে হবে। একইসঙ্গে সার্ভিস খাতের জন্য ট্রেনিং ইনস্টিটিউট গড়া প্রয়োজন। ক্লার্কস ইন গ্রুপ এক্ষেত্রে আমাদের সহযোগিতা করবে।’
ক্লার্কস ইন গ্রুপ অব হোটেলসের জেনারেল ম্যানেজার রাহুল ব্যানার্জি বলেন, ‘বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনৈতিক খাত হলো পর্যটন শিল্প। বাংলাদেশ ও ভারতের সাংস্কৃতিক সাদৃশ্য রয়েছে। তাছাড়া বাংলাদেশে পর্যটন ও হসপিটালিটি খাতে প্রচুর সম্ভাবনা দেখেছি আমরা। তাই এখানে কাজ করতে ইচ্ছুক ক্লার্কস ইন গ্রুপ অব হোটেলস। আমাদের আশা, এর মাধ্যমে দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্কের নতুন দুয়ার উন্মোচিত হবে।’
বাংলাদেশে হসপিটালিটি সেবা দেবে ক্লার্কস ইন গ্রুপ অব হোটেলস। হোটেল ম্যানেজমেন্ট থেকে শুরু করে বুকিংসহ সব ধরনের কাজে যুক্ত থাকবে তারা। পাশাপাশি পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের প্রসারে ভূমিকা রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
ঢাকা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও সুন্দরবনে হোটেল মালিক ও ডেভেলপারের সঙ্গে এখন ক্লার্কস ইনের আলোচনা চলছে বলে জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের ন্যাশনাল হোটেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ পারভেজ আহমেদ চৌধুরী। শুরুতে ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ’ শিরোনামের একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়।