ধারণা করা হয়, স্যুটকেসে ফল খেয়ে বেঁচে গেছে বিড়ালটা। তাই তার নাম রাখা হয় ম্যাঙ্গো। তার দায়িত্ব নেয় ইংল্যান্ডের উইমবোর্ন শহরের ক্যাট প্রটেকশনস ফার্নডাউন হোমিং সেন্টার। তার সহায়তায় একটি অর্থতহবিল চালু করা হয়। তারাই ওই দম্পতির হাতে বিড়ালটিকে তুলে দিয়েছে।
বেসিংস্টোকের কিংস ফারলং এলাকায় থাকেন ম্যাটকে নিয়ে থাকেন সারা। তিনি বলেন, ‘বিড়ালটির যুক্তরাজ্যে আসার ঘটনা জেনে অবাক হয়েছি। সে নিশ্চয়ই আতঙ্কগ্রস্ত। তার বেঁচে যাওয়া অবিশ্বাস্য। তাকে ঘরে জায়গা দিতে পেরে আমরা খুব খুশি। সে আমাদের জন্য অনেক আনন্দ বয়ে এনেছে।’
২০১৮ সালের মে মাসে বাংলাদেশ থেকে লন্ডনে যাওয়া স্যুটকেসের মালিক জানান, বিড়ালটি তাদের ঘরের গৃহকর্মীর। লন্ডনে পৌঁছাতে দুটি ফ্লাইট ও কয়েকটি বিমানবন্দরের লাগেজ সিস্টেম পার হতে হয়েছে ম্যাঙ্গোকে।
সূত্র: গ্যাজেট