এ নিয়ে সপ্তমবারের মতো দেওয়া হলো “এশিয়া’স ফিফটি বেস্ট রেস্টুরেন্টস” পুরস্কার। লক্ষণীয় ব্যাপার হলো, গত পাঁচ বছরের মধ্যে প্রথমবার এতে ঢুকলো নতুন রেস্তোরাঁর নাম। সব মিলিয়ে এই সংখ্যা ১০টি। রন্ধন লেখক, সমালোচক, শেফ ও রেস্তোরাঁর মালিকসহ ৩০০ জনের ভোটে বিজয়ী তালিকা তৈরি হয়েছে।
চার বছর আগে সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল গ্যালারিতে চালু হওয়া ওদেতে এশীয় অনুপ্রাণিত ফরাসি আধুনিক খাবার পরিবেশন করা হয়। শেফ জুলিয়েন রয়া বলেন, ‘কী বলবো! আশা করিনি প্রথম হবো। আমাদের খাবার, রান্না ও রেস্তোরাঁ ভালো লাগায় সবার প্রতি ধন্যবাদ। আমরা খুব খুশি ও কৃতজ্ঞ।’
হাইয়েস্ট নিউ এন্ট্রি অ্যাওয়ার্ড জিতেছে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের গা। এশিয়ার সেরা তালিকায় এটি আছে ১৬ নম্বরে। এর নির্বাহী শেফ গরিমা অরোরা ২০১৯ সালে এশিয়ার সেরা নারী শেফ নির্বাচিত হয়েছেন। গত বছর প্রথম ভারতীয় নারী হিসেবে মিশেলান তারকা জেতেন তিনি। এ বছর ৫০ সেরা রেস্তোরাঁর মধ্যে ভারতের একমাত্র ইন্ডিয়ান অ্যাকসেন্ট (১৭) স্থান পেয়েছে।
১. ওদেত (সিঙ্গাপুর)
২. গাগান (ব্যাংকক, থাইল্যান্ড)
৩. ডেন (টোকিও, জাপান)
৪. সারিং (ব্যাংকক, থাইল্যান্ড)
৫. ফ্লোরিলেজ (টোকিও, জাপান)
৬. আল্ট্রাভায়োলেট (সাংহাই, চীন)
৭. মুমে (তাইপেই, তাইওয়ান)
৮. নারিসাওয়া (টোকিও, জাপান)
৯. নিহোনরিওরি রাইওগেন (টোকিও, জাপান)
১০. বার্ন্ট এন্ডস (সিঙ্গাপুর)
১১. দ্য চেয়ারম্যান (হংকং)
১২. এইট অ্যান্ড হাফ ওটো ই মেসো (হংকং)
১৩. মিঙ্গেলস (সিউল, দক্ষিণ কোরিয়া)
১৪. লা সিম (ওসাকা, জাপান)
১৫. বেলোন (হংকং)
১৬. গা (ব্যাংকক, থাইল্যান্ড)
১৭. ইন্ডিয়ান অ্যাকসেন্ট (ভারত)
১৮. ইল রিস্তোরান্তে-লুকা ফান্তিন (টোকিও, জাপান)
১৯. বো.লান (ব্যাংকক, থাইল্যান্ড)
২০. লে দ্যু (ব্যাংকক, থাইল্যান্ড)
২১. অ্যাম্বার (হংকং)
২২. নাম (ব্যাংকক, থাইল্যান্ড)
২৩. সাজেঙ্কা (টোকিও, জাপান)
২৪. লা মেইজন ডি লা ন্যাচার গহ (ফুকুওকা, জাপান)
২৫. সুশি সাইতো (টোকিও, জাপান)
২৬. লেফারভেসেন্স (টোকিও, জাপান)
২৭. জেড ড্রাগন (ম্যাকাও, চীন)
২৮. পেস্ট (ব্যাংকক, থাইল্যান্ড)
২৯. ফু হি হুই (সাংহাই, চীন)
৩০. র (তাইপেই, তাইওয়ান)
সূত্র: সিএনএন ট্রাভেল