বিছনাকান্দি মূলত একটি পাথর কোয়ারি। এখানে চোখ মেলে তাকালে দেখা যায়, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের খাসিয়া পাহাড়ের অনেক ধাপ দু’পাশ থেকে এসে একবিন্দুতে মিলেছে এবং পাহাড়ের খাঁজে রয়েছে মেঘালয়ের সুউচ্চ ঝরনা। এ এক বিস্ময়কর সৌন্দর্যের সমাহার।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী জানিয়েছেন, সিলেটের বিছনাকান্দির পাশে একটি গ্রামকে পর্যটন গ্রামে রূপান্তর করা হবে। ওই গ্রামে দেশি-বিদেশি পর্যটকরা যেন স্বাচ্ছন্দ্যে স্থানীয়দের সঙ্গে থাকতে পারেন সেই ব্যবস্থা থাকবে। সেখানকার অবকাঠামোগত সুবিধা নির্মাণে সরকার সহযোগিতা করবে।
মাহবুব আলী জানান, পর্যটনের উন্নয়নে বর্তমান সরকার বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। তার আশা, দুই বছরের মধ্যে পর্যটন উন্নয়নের মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করা যাবে। তিনি উল্লেখ করেন, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তৃতীয় টার্মিনাল, মেট্রোরেল ও পাতালরেল নির্মাণ নাগরিকদের সুবিধা প্রদানের পাশাপাশি পর্যটকদেরও সেবা দেবে। এসব মেগা প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে বিদেশি পর্যটকদের বাংলাদেশ ভ্রমণে উৎসাহিত করবে।