জানা গেছে– রাঙামাটিতে কায়াকিং, রোপ কোর্স, হাইকিং, ট্রেকিং ও সেইলিং; খাগড়াছড়িতে ট্রেইল রান, হাইকিং, মাউন্টেন বাইক, কেভ ডিসকভারি ও টিম বিল্ডিং এবং বান্দরবানে রয়েছে জিপ লাইন, ট্রেকিং, কায়াকিং ও ক্যানিওনিং। যৌথভাবে এর আয়োজন করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড ও বাংলাদেশ অ্যাডভেঞ্চার ফাউন্ডেশন।
উৎসবে অংশ নিতে বাংলাদেশে এসেছেন বিশ্বখ্যাত অভিযাত্রী ফ্রান্সের অ্যান কুমেয়ার। একাই বৈঠা নিয়ে ছোট্ট নৌযানে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দিয়েছেন তিনি। তার সম্মানে বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে নৈশভোজ আয়োজন করে উৎসবের ট্রাভেল পার্টনার ক্যালেন্ডার ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেল লিমিটেড। নিজের একটি প্রতিকৃতি উপহার হিসেবে পেয়েছেন তিনি। এখানে ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নব বিক্রম কিশোর ত্রিপুরা, ঢাকায় নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত জ্যঁ মারিন শ্যঁসহ অনেকে।
ভারত ও নেপালের প্রখ্যাত অভিযাত্রীরা উৎসবে অংশ নিতে আসছেন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য এভারেস্ট জয়ী দেবরাজ দত্ত, গনেশ চন্দ্র গেনা, নেপাল মাউন্টেইনিয়ারিং অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সান্তা বীর লারমা। এছাড়া থাকবেন অ্যাডভেঞ্চার বিশেষজ্ঞ বিশ্বরাজ থাপালিয়া।
সমাপনী আয়োজনে প্রখ্যাত অভিযাত্রীকে পুরস্কার ও একজনকে আজীবন সম্মাননা দেওয়া হবে। প্রতিদিন সকাল ১০টায় শুরু হয়ে নানান আয়োজন থাকবে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা অবধি।