অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. কামরুল ইসলাম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘বাগেরহাট পর্যটন সমৃদ্ধ একটি জেলা। এখানকার পর্যটন শিল্পের সঙ্গে বিভিন্নভাবে জড়িয়ে আছে অনেক মানুষের জীবন-জীবিকা। তাদের কথা ভেবে সীমিত আকারে পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার বিকল্প নেই। পর্যটন শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে ও পর্যটকদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা আবশ্যক। কেউ স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘন করলে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
বাগেরহাট সুন্দরবন ইকোপার্কে স্বাস্থ্যবিধি মেনে দর্শনার্থীদের প্রবেশ করতে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন এর স্বত্বাধিকারী ডা. মো. মোশাররফ হেসেন। তার কথায়, ‘এখন বর্ষাকাল। তাই পর্যটক এমনিতেই কম।
বাগেরহাট প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতরের কাস্টডিয়ান গোলাম ফেরদাউস বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, ষাটগম্বুজ নিয়ন্ত্রণ করে প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতর। পর্যটকদের জন্য মসজিদটি খুলে দেওয়ার কোনও নির্দেশনা এখনও তিনি পাননি। তার আশা, শিগগিরই এটি খুলে দেওয়া হতে পারে।
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে গত মার্চে বন্ধ হয় বাগেরহাটের পর্যটন সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠান।