সরেজমিনে দেখা যায়, ঐতিহাসিক মন্দিরটির চারপাশ বিশাল আকৃতির একটি বটবৃক্ষে ঘেরা। দেয়াল ফুঁড়ে বেরিয়ে এসেছে বটগাছের শেকড়। ক্ষয়ে গেছে দেয়ালের ইট-সুড়কি।
চিথলিয়া গ্রামের মেম্বর মো. মোমিন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমাদের পূর্বপুরুষের সময় থেকে চিথলিয়া বাজারের পাশে মন্দিরটি দেখে আসছি। তবে এর ব্যাপারে আমাদের কাছে তেমন কোনও তথ্য নেই।’
জানা গেছে, প্রায় ২৫০ বছর আগে ৩১ শতক জমির ওপর সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্য জমিদার সত্যজিৎ রায়ের পূর্বপুরুষেরা কালীমন্দিরটি গড়ে তোলেন। আগে অনেক ধুমধামের সঙ্গে কালীপূজা হলেও পরবর্তী সময়ে তা বন্ধ হয়ে যায়।
বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের মিরপুর উপজেলার শাখার সাধারণ সম্পাদক সুকেশ রঞ্জন পাল বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, গত ২০ বছর ধরে এই মন্দিরে চিথলিয়া গ্রামের হিন্দু সম্প্রদায় পূজা-অর্চনার আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে। বর্তমানে এতে বছরে একবার দীপাবলিতে কালীপূজা হয়ে থাকে।