আলোর কোল এলাকার প্রবেশমুখে সব পুণ্যার্থীকে তল্লাশি করে ঢোকানো হবে। বন বিভাগ কর্তৃক অনুমোদিত পাঁচটি রুটের সব নৌযানে কোস্টগার্ড ও বন বিভাগ যৌথভাবে তল্লাশির ব্যবস্থা রেখেছে।
সুন্দরবনের বনজ সম্পদ ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণসহ পুণ্যস্নানে আগতদের নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালন করবে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড। সুন্দরবনে বন্যপ্রাণী শিকার ও অবৈধভাবে গাছ কাটা প্রতিরোধে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বিশেষ টহল অব্যাহত থাকবে।
একইসঙ্গে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের জাহাজ স্বাধীন বাংলার তত্ত্বাবধানে একটি ডুবুুরি ও একটি মেডিক্যাল দল সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকবে। যেকোনও ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে দুবলার চরে কোস্টগার্ড স্টেশনের নিচতলায় কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হয়েছে।
কোস্টগার্ড পশ্চিম জোনের জোনাল কমান্ডার ক্যাপ্টেন এম হাবিব উল আলম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘রাস পূর্ণিমা উৎসব উদযাপনে কোস্টগার্ডের নিজস্ব প্রস্তুতির পাশাপাশি র্যাব, বনবিভাগ, নৌপুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে।’