বার্সেলোনায় অবস্থিত লা সাগরাদা ফ্যামিলিয়া অট্টালিকা, মাদ্রিদের বিখ্যাত প্রাডো শিল্প জাদুঘর ও উপকূলীয় শহর কস্তা দেল সোলের সৈকতসহ অনেক কিছুর সুবাদে বিশ্বব্যাপী পর্যটকদের অনায়াসে আকর্ষণ করে স্পেন।
গত বছরের শীর্ষ দশে কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে। যেমন, যুক্তরাজ্য পাঁচ থেকে নেমে গেছে ছয়ে। ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের দৃষ্টিতে ২০১৯ সালে বিশ্বে বসবাসের সবচয়ে উপযুক্ত শহর নির্বাচিত হওয়া ভিয়েনার দেশ অস্ট্রিয়া আছে ১১ নম্বরে।
এবারের বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের আলোচনার টেবিলে পর্যটনের চারটি দিক গুরুত্ব পেয়েছে। এগুলো হলো প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক সম্পদ, বিমান পরিবহন পরিকাঠামো, জাতীয় ভ্রমণ ও পর্যটন নীতি এবং উপযুক্ত পরিবেশ (নিরাপত্তা থেকে শুরু করে শ্রমবাজারের স্বাস্থ্যবিধি)। সুইজারল্যান্ড ভিত্তিক এই সংস্থা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনার জন্য বিশ্বের অভিজাত ব্যক্তিদের একত্রিত করে থাকে।
বিমান পরিবহন অবকাঠামো, নিরাপত্তা, সংস্কৃতি, বাসস্থান, টাকার মান ও স্থিতিশীল ভ্রমণের সুযোগসহ ৯০টি মানদণ্ড বিবেচনা করে ১৪০ দেশের র্যাংকিং করা হয়েছে। তালিকার একেবারের তলানিতে আছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইয়েমেন। এরপর আছে যথাক্রমে চাঁদ, লাইবেরিয়া, বুরুন্ডি, কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, মরিটানিয়া, অ্যাঙ্গোলা, হাইতি, বুরকিনা ফাসো ও সিয়েরা লিওন। সবচেয়ে অনিরাপদ দেশের তালিকায় ওপরে আছে এল সালভাদর, নাইজেরিয়া ও ইয়েমেন।
নিরাপত্তার দিক দিয়ে ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড ও ওমান নিরাপদ দেশের খেতাব পেয়েছে। প্রাকৃতিক সম্পদে এগিয়ে মেক্সিকো। মানবসম্পদ ও শ্রমবাজারে সবার ওপরে আমেরিকা। বিমান পরিবহন অবকাঠামোতে কানাডার নিচে সবাই।
১. স্পেন
২. ফ্রান্স
৩. জার্মানি
৪. জাপান
৫. যুক্তরাষ্ট্র
৬. যুক্তরাজ্য
৭. অস্ট্রেলিয়া
৮. ইতালি
৯. কানাডা
১০. সুইজারল্যান্ড