১৩ বছর ধরে নীল আর্মস্ট্রংয়ের স্পেসস্যুট লোকচক্ষুর আড়ালে। এটি ও চাঁদে প্রথম যাত্রার অন্যান্য নিদর্শন সংরক্ষণের জন্য ২০১৫ সালে এক প্রচারণার মাধ্যমে ৭ লাখ ১৯ হাজার ৭৭৯ মার্কিন ডলার সংগ্রহ করে স্মিথসোনিয়ান’স ন্যাশনাল এয়ার অ্যান্ড স্পেস মিউজিয়াম। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৬ কোটি ৮ লাখ ১১ হাজার টাকারও বেশি।
স্যুটটি রক্ষার্থে একটি অত্যাধুনিক ডিসপ্লে কেস ও ম্যানিকিন তৈরি করে জাদুঘর কর্তৃপক্ষ। অ্যাপোলো ইলেভেনের মিশনকে উৎসর্গ করে স্মিথসোনিয়ান’সে বানানো হয়েছে ‘ডেস্টিনেশন মুন’ নামের স্থায়ী একটি গ্যালারি। এটি চালু হবে ২০২২ সালে।
ততদিন পর্যন্ত উড়োজাহাজ তৈরির জনক দুই মার্কিন প্রকৌশলী অরভিল রাইট ও উইলবার রাইটের প্রথম উড়োজাহাজের পাশে দেখা যাবে নীল আর্মস্ট্রংয়ের পোশাকটি। ১৯০৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর মানুষ বহনযোগ্য, নিয়ন্ত্রিত, শক্তিসম্পন্ন ও বাতাসের চেয়ে ভারী উড়োজাহাজ তৈরি করেন রাইট ভ্রাতৃদ্বয়।
১৯৬৯ সালের ২০ জুলাই চাঁদের মাটিতে পা রাখেন নীল আর্মস্ট্রং। সেটাই ছিল মানুষের প্রথম চন্দ্র অবতরণ।
সূত্র: সিএনএন ট্রাভেল