উল্লেখ্য, গত ৮ মে অর্থপাচারের অভিযোগে রামপুরা থানায় গত ২ ফেব্রুয়ারি দায়ের করা এক মামলায় আটক ৫ আসামিকে ৬ মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন হাইকোর্ট। ১৬ মে জামিননামা গ্রহণ করে সেই জামিননামা কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর ৫ আসামির দুজনকে কারামুক্তি দিলেও বাকি তিনজনকে মুক্তি দেওয়া হয়নি।
কারণ হিসেবে দেখানো হয়, অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড সুফিয়া খাতুন আসামিদের জামিনের বিরুদ্ধে আপিল করা হবে মর্মে কারা কর্তৃপক্ষকে নোটিশ পাঠান।
বিষয়টি আসামিপক্ষের আইনজীবী রুহুল আমিন ভূইয়া ও আদিলুর রহমান খান হাইকোর্টের নজরে আনলে হাইকোর্ট ঢাকার জেল সুপার ও অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড সুফিয়া খাতুনকে তলব করেন।
/ইউআই/এমএনএইচ/