জেএমবি যে ২০টি হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, সেগুলো হলো—২০০২ সালে দুই পুলিশ সদস্য হত্যা, ২০০৩ সালে জয়পুরহাটে ৫ জন খাদেমের শিরশ্ছেদ, ২০০৪ সালে ড. হুমায়ুন আজাদ হত্যাচেষ্টা ও ড. ইউনুস হত্যা, ২০০৪ সালে টাঙ্গাইলে হোমিও ডাক্তার মনিরুজ্জামান হত্যা, ২০০৪ সালে জামালপুরে খ্রিস্টান অ্যাসোসিয়েশনের নেতা গণী গোমেজ হত্যা, ২০০৫ সালে জামালপুরের হৃদয় রায় হত্যা, ২০০৫ সালে ঝালকাঠিতে ২ বিচারক হত্যা, ২০০৫ সালে গাজীপুর আদালতে হত্যা, ২০০৭ রাষ্ট্রপক্ষের পিপি হায়দার হত্যা, ২০১৩ সালে লুৎফর রহমান ফারুকী হত্যা, ২০১৬ সালে রাজশাহীর তানোর থানায় শহিদুল্লাহ হত্যা, ২০১৫ সালের ৫ অক্টোবর পিডিবির সাবেক চেয়ারম্যান খিজির খান হত্যা ও ২০১৬ সালে রাজশাহীর তানোর থানায় শহিদুল্লাহ হত্যা।
তালিকায় দেখা যায়, বেশিরভাগ হামলা সংঘটিত হয়েছে ২০০০ সাল থেকে ২০০৫ সালের মধ্যে। এ সময় শতাধিক এনজি‘র ওপর আক্রমণ করেছে তারা। ২০০৩-২০০৫ সালে ৫০-এর বেশি যাত্রাপ্যান্ডেলে হামলা চালায় তারা। এছাড়া, ২০০২ সালে ৫টি সিনেমা হল ও সার্কাসে হামলা চালায়।
রবিবার দুপুরের পর ডাকযোগে বাংলা ট্রিবিউন কার্যালয়ে তিনটি কাগজে মোড়ানো একটি মেমোরিকার্ড পাঠায় তারা। মেমোরিকার্ডে থাকা দুটি ফোল্ডারের একটিতে তারা জানায়, গুলশান ও শোলাকিয়ার হামলায় ঢালাওভাবে তাদের জড়িত থাকার কথা বলা হচ্ছে। তারা এর সঙ্গে জড়িত নয়। দ্বিতীয় ফোল্ডারে তারা যে হামলাগুলোর দায় স্বীকার করেছে, তার তালিকা দিয়েছে।
আরও পড়তে পারেন: ১৭৮ হত্যা ও হামলার দায় স্বীকার করে জেএমবির চিঠি
/ইউআই/এমএনএইচ/