র্যাব-১-এর অধিনায় লে. ক. সারোয়ার বিন কাসেম বলেন, ‘গত ২৯ এপ্রিল বাবা ও মেয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার পর কমলাপুর রেলওয়ে থানায় আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করা হয়। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনায় র্যাব ছায়া তদন্ত শুরু করে। গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২৬ মে আনুমানিক রাত ২টার দিকে র্যাব-১-এর একটি আভিযানিক দল সাভারের ইসলাম নগর এলাকা থেকে আসামি মো ফারুককে গ্রেফতার করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে যৌন নির্যাতনের কথা ফারুক স্বীকার করেছে। সে মেয়েটিকে যৌননির্যাতন করেই ক্ষান্ত হয়নি। মেয়েটির পরিবারকেও সামাজিকভাবে হেয় করেছে।’
র্যাব কর্মকর্তা বলেন, ‘ঘটনার পরপরই ফারুক আত্মগোপনে চলে যায়। সে প্রথমে কাপাসিয়া পরে বিশ্ব জাকের মঞ্জিল (আটরশি মাজার) এবং সর্বশেষ সাভারের জাহাঙ্গীর নগরে গোপনে অবস্থান করছিল। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-১ এর একটি আভিযানিক দল তাকে জাহাঙ্গীর নগরের ইসলাম নগর এলাকা থেকে গ্রেফতার করে।’
/এআরআর/এমএনএইচ/