অলিউর রহমান বলেন, ‘আমাদের অথোরাইজড অফিসার এই বাড়িটির নকশা চেয়েছিলেন, কিন্তু তারা নকশা দেখাতে ব্যর্থ হয়েছেন। আমাদের অফিসেও তল্লাশি করে এই ভবনের রাজউক অনুমোদিত কোনও নকশা পাইনি। ভবন মালিকও রাজউক অনুমোদিত নকশা দেখাতে ব্যর্থ হয়েছেন। ফলে এটা অবৈধ ভবন। এই ভবন আমরা রাজউকের যে নিয়মিত অভিযান তার অংশ হিসেবে উচ্ছেদ করেছি।’
ভবনটি যখন তৈরি হয়েছিল সে সময় রাজউকের অনুমোদনের কোনও ব্যাপার ছিল কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই দরকার ছিল। যেকোনও ভবনের নকশায় রাজউকের অনুমোদন লাগবে।’
বাড়ির মালিককে কোনও নোটিশ দেওয়া হয়েছে কিনা জানতে চাইলে এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আমি তো বলেছি, আমাদের অথোরাইজড অফিসার নিজেই এসে নকশা চেয়েছেন। কিন্তু তারা দেখাতে পারেননি। এটা আমাদের নিয়মিত অভিযানে উচ্ছেদ করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর থেকেই অভিযান জোরদার শুরু করেছি। আমরা সর্ব শক্তি দিয়েই মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে কাজ শুরু করেছি। এর আগে পত্রিকায়ও বিজ্ঞপ্তি দিয়েছি। যে সব ভবনের নকশা নেই সেগুলো রাজউক থেকে উচ্ছেদ করা হয়। এটা আমাদের নিয়মিত অভিযান।’