দুদক জানায়, মেসার্স সৈয়দ শিপিং লাইন্সের এমভি প্রিন্স অব সোহাগ নামের একটি যাত্রীবাহী নৌযানের রিসিভ নকশা অনুমোদন এবং নতুন নৌযানের নামাকরণের অনাপত্তিপত্র দেওয়ার জন্য প্রধান প্রকৌশলী ড. এসএম নাজমুল হকের কাছে গেলে তিনি ১৫ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বিষয়টি দুদককে জানালে, কমিশন সব বিধি-বিধান অনুসরণ করে ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক নাসিম আনোয়ারকে সার্বিক নেতৃত্বে ফাঁদ মামলা পরিচালনার অনুমতি দেওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টা ৪৫ মিনিটে ঘুষের টাকার কিস্তি বাবদ ৫ লাখ টাকা রাজধানীর সেগুন হোটেলে বসে যখন প্রধান প্রকৌশলী নাজমুল হক গ্রহণ করছিলেন, ঠিক তখনই ওঁত পেতে থাকা দুদকের বিশেষ টিমের সদস্যরা তাকে আটক করেন।
রাজধানীর রমনা মডেল থানায় দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১-এর সহকারী পরিচালক আবদুল ওয়াদুদ বাদী হয়ে এ বিষয়ে মামলা দায়ের করবেন বলে জানা গেছে।