পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগ ন্যাক্কারজনক হামলা চালিয়েছে। এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। একইসঙ্গে সারাদেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন ও অবরোধ কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।’
শনিবার (৩০ জুন) বেলা ১১টার দিকে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সংবাদ সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। এর কিছুক্ষণ আগে তাদের ওপর হামলা চালানো হয়। হামলায় সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল হক নূরসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। সাধারণ ছাত্রদের ওপরও হামলা চালানো হয়েছে। কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতারা অভিযোগ করেছেন, ছাত্রলীগ এই হামলা চালিয়েছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ছাত্রলীগ দাবি করেছে, কোটা নিয়ে আন্দোলনকারীদের অন্তর্কলহের জের ধরে এই হামলার ঘটনা ঘটেছে।
হামলায় আহত ছয় জনকে ঢাকার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।