ইসহাক সিকদার ছাড়া বাকি চার আসামি হলেন,আব্দুল গণি হাওলাদার,আব্দুল আওয়াল ওরফে মৌলবী আওয়াল, আব্দুস সাত্তার প্যাদা ও সুলাইমান মৃধা।
রবিবার (১২ আগস্ট) চেয়ারম্যান বিচারপতি শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ দিন ধার্য করেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন প্রসিকিউটর জেয়াদ আল মালুম ও রেজিয়া সুলতানা। অন্যদিকে আসামিদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আব্দুস সাত্তার পালোয়ান।
এর আগে ২০১৫ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর ট্রাইব্যুনাল এই ৫ রাজাকারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে। গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পর ৫ জনকেই গ্রেফতার করে পুলিশ।
আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগসহ ৬ ধরনের মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ রয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে একাত্তরে হত্যা ও ১৭ জনকে ধর্ষণের অভিযোগ রয়েছে। এর মধ্যে এখনও ৮ জন বীরঙ্গনা জীবিত আছেন।
২০১৬ সালের ১৩ অক্টোবর এই পাঁচজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন। গত বছরের ৮ মার্চ এ মামলার অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। পরে এ মামলায় উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে গত ৩০ মে মামলাটি যে দিন কোনও দিন রায় দেওয়া হবে মর্মে অপেক্ষমাণ (বিএভি) রাখেন ট্রাইব্যুনাল।