প্রসঙ্গত, ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনসহ নানা দুর্নীতির অভিযোগে অনুসন্ধান চালায় দুদক। গত মাসে ওই অনুসন্ধান প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। অনুসন্ধান করেন দুদক কর্মকর্তা এনামুল বাছির। তার বিরুদ্ধে ডিআইজি মিজান অভিযোগ করেন, দুর্নীতির অভিযোগ থেকে বাঁচতে এনামুল বাছিরকে দু'দফায় ৪০ লাখ টাকা ঘুষ দিয়েছেন তিনি।
ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ ওঠার পর এনামুল বাছিরকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে দুদক। আর ডিআইজি মিজানের ঘুষ দেওয়ার ঘটনা নজরে আসায় খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলছে পুলিশ সদর দফতর।
আরও পড়ুন:
দুদক কর্মকর্তাকে দেওয়া ডিআইজি মিজানের ঘুষের টাকা কোথায়?