আদালতে শিক্ষকদের রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্ল্যাহ মিয়া। তাকে সহযোগিতা করেন আইনজীবী মো. মনিরুল ইসলাম রাহুল ও মো. মোহরাওয়ার্দী সাদ্দাম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনালের এ বি এম আবদুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।
পরে ছিদ্দিক উল্ল্যাহ মিয়া বলেন, ‘এ রায়ের ফলে রিট আবেদনকারী ১৩৮ জনের পদ সংরক্ষণ করতে হবে। এসব পদে আর কারও নিয়োগ দেওয়ার সুযোগ থাকলো না। তবে ১৩৮ জনের পদ ছাড়া আইসিটি সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিতে আইনি বাধা নেই।’
এরআগে, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মো. ওমর ফারুক মোল্লাসহ ১৩৮ জন শিক্ষক হাইকোর্টে দুটি পৃথক রিট দায়ের করেন। ওই দুটি রিটের শুনানি শেষে ওই ১৩৮ জন শিক্ষকের যোগদানপত্র কেন গ্রহণ করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছিলেন আদালত। এরপর সে রুলের শুনানি শেষে রায় ঘোষণা করলেন হাইকোর্ট।