রবিবার (৫ জুলাই) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদারের ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে আসামির জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মাইনুল হোসেন। অন্যদিকে, রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। আর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান।
এর আগে গত ৮ জুন দিদারুল আলমের জামিনশুনানি শেষে ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ নিয়মিত আদালত খোলার এক সপ্তাহ পর, অথবা নিয়মিত আদালত না খুললে ৩০ জুনের পর দিদারুলের জামিন আবেদনের ওপর পুনরায় শুনানি হবে বলে আদেশ দিয়েছিলেন। সেই আদেশের ধারাবাহিকতায় রবিবার (৫ জুলাই) শুনানি শেষে নিয়মিত আদালত না খোলা পর্যন্ত তার জামিন আবেদনটি মুলতবি রাখার আদেশ দিলেন হাইকোর্ট।
মামলার বিবরণী থেকে জানা গেছে, ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড ও ডেসটিনি ট্রি প্ল্যানটেশনের বিরুদ্ধে আর্থিক অর্থবছর ২০০৯-২০১০ থেকে ২০১৩ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত এক হাজার ১৭৮ কোটি ৬১ লাখ টাকা স্থানান্তর ও হস্তান্তরের মাধ্যমে মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ তোলে দুদক। এরপর দুদক ২২ জনকে আসামি করে ২০১২ সালের ৩১ জুলাই কলাবাগান থানায় মামলা দায়ের করে। মামলাটি বর্তমানে ঢাকার বিশেষ আদালত-৪ এ বিচারাধীন। দিদারুল আলম এ মামলায় তার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দিয়েছেন।