এর আগে গত ২৬ আগস্ট ঢাকার নারী ও শিশু ট্রাইব্যুনাল-৭-এর বিচারক বেগম মোসাম্মৎ কামরুন্নাহারের আদালত অভিযোগ গঠন করেন। গত ১৬ আগস্ট ঢাকার নারী ও শিশু ট্রাইব্যুনাল-৭-এর বিচারক মামলার অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন।
গত ১৬ মার্চ ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশ পরিদর্শক আবু সিদ্দিক মজনুকে একমাত্র আসামি করে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলার অভিযোগপত্রে ১৬ জনকে সাক্ষী করা হয়। বর্তমানে ধর্ষক মজনু কারাগারে রয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত ৫ জানুয়ারি বিকাল সাড়ে ৫টার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে করে ওই ছাত্রী বান্ধবীর বাসায় যাচ্ছিলেন। কুর্মিটোলা বাস স্টেশনে নামার পর তাকে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি অনুসরণ করতে থাকে। একপর্যায়ে মাঝপথ থেকে তাকে ধরে নির্জন স্থানে নিয়ে ধর্ষণ করে। ঘটনাটি সন্ধ্যা ৭টা থেকে ৮টার মধ্যে ঘটে। রাত ১০টার দিকে জ্ঞান ফেরে ওই ছাত্রীর। পরে তিনি রিকশায় করে তার এক বান্ধবীর বাসায় যান। সেখান থেকে বান্ধবীসহ অন্য সহপাঠীরা তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান।
৬ জানুয়ারি সকালে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করে ছাত্রীর বাবা জাকির হোসেন ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলাটি দায়ের করেন।