জানা যায়, ঘটনার পর গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে রাত ৯টায় তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসেন স্বজনরা। ঢমেকের কর্তব্যরত চিকিৎসকরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি ঢামেক হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।’
নিহতের ভাই সাইফুল বলেন, ‘আমার ভাই বাড়ির কাছ থেকে কযেকজন যাত্রী রিজার্ভ নিয়ে লৌহজং উপজেলার কাজীর পাগলার দিকে যান। যতটুকু জানতে পেরেছি, সেখানে ওই যাত্রীরাই তাকে গলাকেটে অটোরিকশাটি নিয়ে যায়। যাত্রীরাই ছিনতাইকারী ছিল।’
তিন ভাই এক বোনের মধ্যে আশরাফুল ইসলাম ছিলেন বড়। তার স্ত্রীর নাম রুনা। এক কন্যা সন্তানের জনক ছিলেন তিনি।