ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
নিহতের বড় ভাই বিল্লাল হোসেন জানান, হৃদয় একটি লেগুনার হেলপারের কাজ করতো। ভোরে নর্দা বাসস্ট্যান্ডের পাশে লেগুনায় সমস্যা দেখা দেয়। তখন হৃদয় লেগুনা থেকে নেমে পাশেই দাঁড়িয়েছিল। সেই সময় পেছন থেকে আসা একটি কাভার্ডভ্যান তাকে চাপা দেয়। এতে সে গুরুতর আহত হয়।
পরে লেগুনা চালক ইমরান তাকে উদ্ধার করে মুগদা হাসপাতালে নিয়ে যায়। এরপর ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সকাল সাড়ে ১০টায় তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
হৃদয় নারায়ণগঞ্জ বন্দর উপজেলার একরামপুর গ্রামের জামাল হোসেনের ছেলে। দুই ভাই ও চার বোনের মধ্যে হৃদয় পরিবারের পঞ্চম সন্তান।