অর্থপাচারে জড়িত ৪৩ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের তালিকা হাইকোর্টে

অর্থপাচারের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ২৯ ব্যক্তি ও ১৪টি প্রতিষ্ঠানের তালিকা হাইকোর্টে দাখিল করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

রবিবার (৫ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে এ তালিকা দাখিল করা হয়।

আদালতে দুদকের পক্ষে তালিকাটি দাখিল করেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান।

তালিকায় থাকা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলো হলো-

আব্দুল আউয়াল মিন্টু, নাসরিন ফাতেমা আউয়াল, তাবিথ আউয়াল, তাফসির আউয়াল, তাজওয়ার মো. আউয়াল ও মাল্টিমোড লিমিটেড, মোগল ফরিদা ওয়াই, শহিদ উল্লাহ, চৌধুরী ফয়সাল, আহমাদ সামির, ব্রামার অ্যান্ড পার্টনার্স অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট বাংলাদেশ লিমিটেড, মুসা বিন শমসের, ভেনাস ওভারসিজ কোম্পানি, ফজলে এলাহী, ডাইনামিক এনার্জি, কেএইচ আসাদুল ইসলাম, ইন্ট্রিপিড গ্রুপ, জুলফিকার আহমেদ, খালেদা শিপিং কোম্পানি, তাজুল ইসলাম তাজুল, জেমিকো ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, মোহাম্মদ মালেক, বেঙ্গল শিপিং লাইনস, ইমরান রহমান, ওসান আইস শিপিং কোম্পানি, মোহাম্মদ এ আউয়াল, শামস শিপিং লিমিটেড, এরিক জনসন আনড্রেস উইলসন, ফারহান ইয়াকুবুর রহমান, ইন্ট্রিডিপ গ্রুপ, তাজুল ইসলাম, আমানুল্লাহ চাগলা, পদ্মা টেক্সটাইল, মোহাম্মদ আতিকুজ্জামান, নিউটেকনোলজি ইনভেস্টমেন্ট, মোহাম্মদ রেজাউল হক, মোহাম্মদ কামাল ভুইয়া, তুহিন-সুমন, জেমিকো ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, মাহতাবা রহমান, সেলকন শিপিং কোম্পানি, ফারুক পালওয়ান, মাহমুদ হোসাইন, গ্লোবাল এডুকেশন সিস্টেম এবং শাহনাজ হুদা রাজ্জাক ও সাউদার্ন আইস শিপিং কোম্পানি।

এর আগে এক মামলাকে কেন্দ্র করে বিদেশে অর্থপাচারকারীদের তথ্য জানাতে দুদককে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। সেই আদেশের ধারাবাহিকতায় এই তালিকা প্রস্তুত করে করে দুদক।