রোজার সঠিক খাদ্যাভ্যাস

রোজার সময় নিয়মিত খাদ্যাভ্যাসে বড় ধরনের পরিবর্তন আসে। এই অনিয়মে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। আবার এই বছর প্রচণ্ড গরমে লম্বা সময় রোজা থাকছে হচ্ছে। ফলে সুস্থভাবে রোজা রাখার জন্য মেনে চলা চাই সঠিক ডায়েট চার্ট।

রোজার সময় নিয়মিত খাদ্যাভ্যাসে বড় ধরনের পরিবর্তন আসে। এই বছর প্রচণ্ড গরমে লম্বা সময় রোজা থাকছে হচ্ছে। ফলে সুস্থভাবে রোজা রাখার জন্য মেনে চলা চাই সঠিক ডায়েট চার্ট। জেনে নিন রোজায় কী খাবেন আর কী খাবেন না- কী খাবেন •tসেহেরিতে কার্বোহাইড্রেট ও আঁশজাতীয় খাবার খান। এসব খাবার দীর্ঘসময় পেট ভরা থাকতে সাহায্য করবে। •tসেহেরি ও ইফতারে কয়েকটি খেজুর খান। আঁশজাতীয় খাবার খেজুর গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। •tসেহেরি ও ইফতার মেন্যুতে প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি ও ফল রাখুন। এগুলোতে রয়েছে ভিটামিন, মিনারেল, ক্যালসিয়াম ও ফাইবার যা সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। •tসেহেরিতে ভাত রাখতে পারেন নিশ্চিন্তে। ভাত হজম হতে সময় নেয় অনেক। পেট ভরা থাকে দীর্ঘক্ষণ। •tশাকসবজির পাশাপাশি মাছ ও মাংস রাখা চাই সেহেরির মেন্যুতে। •tইফতারে পুষ্টিকর স্যুপ খেতে পারেন। এটি এনার্জি ফিরিয়ে আনবে। •tরোজার সময় প্রচুর পরিমাণে পানি পান করার কোনও বিকল্প নেই। সেহেরি ও ইফতারে প্রচুর পানি পান করুন যেন পানিশূন্যতা দেখা না দেয়। কী খাবেন না •tঅতিরিক্ত মিষ্টিজাতীয় খাবার না খাওয়াই ভালো। মিষ্টি খাবারে তৃষ্ণা হয় বেশি। এছাড়া হজমেও সমস্যা হতে পারে। •tরোজায় অতিরিক্ত চা/কফি এড়িয়ে চলুন। এগুলো শরীরকে ডিহাইড্রেটেড করে। •tতেলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন। অ্যাসিডিটির কারণ হতে পারে এসব খাবার। •tঅতিরিক্ত ঝাল ও মসলাযুক্ত খাবার খাবেন না। তথ্য: বোল্ডস্কাই /এনএ/
জেনে নিন রোজায় কী খাবেন আর কী খাবেন না-  
কী খাবেন

  • সেহেরিতে কার্বোহাইড্রেট ও আঁশজাতীয় খাবার খান। এসব খাবার দীর্ঘসময় পেট ভরা থাকতে সাহায্য করবে।
  • সেহেরি ও ইফতারে কয়েকটি খেজুর খান। আঁশজাতীয় খাবার খেজুর গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
  • সেহেরি ও ইফতার মেন্যুতে প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি ও ফল রাখুন। এগুলোতে রয়েছে ভিটামিন, মিনারেল, ক্যালসিয়াম ও ফাইবার যা সুস্থ থাকতে সাহায্য করে।
  • সেহেরিতে ভাত রাখতে পারেন নিশ্চিন্তে। ভাত হজম হতে সময় নেয় অনেক। পেট ভরা থাকে দীর্ঘক্ষণ।
  • শাকসবজির পাশাপাশি মাছ ও মাংস রাখা চাই সেহেরির মেন্যুতে।  
  • ইফতারে পুষ্টিকর স্যুপ খেতে পারেন। এটি এনার্জি ফিরিয়ে আনবে।
  • রোজার সময় প্রচুর পরিমাণে পানি পান করার কোনও বিকল্প নেই। সেহেরি ও ইফতারে প্রচুর পানি পান করুন যেন পানিশূন্যতা দেখা না দেয়।

কী খাবেন না

  • অতিরিক্ত মিষ্টিজাতীয় খাবার না খাওয়াই ভালো। মিষ্টি খাবারে তৃষ্ণা হয় বেশি। এছাড়া হজমেও সমস্যা হতে পারে।
  • রোজায় অতিরিক্ত চা/কফি এড়িয়ে চলুন। এগুলো শরীরকে ডিহাইড্রেটেড করে।
  • তেলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন। অ্যাসিডিটির কারণ হতে পারে এসব খাবার।
  • অতিরিক্ত ঝাল ও মসলাযুক্ত খাবার খাবেন না।  

তথ্য:বোল্ডস্কাই  

/এনএ/