ঈদে হেলিকপ্টারে বাড়ি ফিরছেন ঠাকুরগাঁওয়ের পাপ্পু

এবার ঈদে রাজধানী থেকে হেলিকপ্টারে চড়ে বাড়ি ফিরছেন মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে পাপ্পু! আরশাদ পাপ্পুর বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ের পটুয়া ফকদনপুর গ্রামে । তিনি  ৮ নং রহিমানপুর ইউনিয়ন পরিষদের  সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মফিজউদ্দিনের নাতি এবং মোহাম্মদ রেজাউল ইসলাম রন্টুর ছেলে। আরশাদ পাপ্পু  মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের হেড অফিসে  হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত আছেন। আগামী ১৫ জুন শুক্রবার সকাল ১০টায় তিনি ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় বড় মাঠে হেলিকপ্টারে অবতরণ করবেন।

আরশাদ পাপ্পু
রাইড শেয়ারিং অ্যাপ পাঠাও তাদের ব্যবহারকারী ৩ জনকে এবারের ঈদে হেলিকপ্টারে করে বাড়ি পৌঁছে দেবে। গত দশ দিনে দশবারের বেশি ২৫ হাজার অ্যাপ ব্যবহারকারীর মধ্য থেকে ৩ জন বিজয়ী নির্বাচিত করা হয়। এই তিন গ্রাহককে হেলিকপ্টারে করে বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছে পাঠাও। রোববার (১০ জুন) সন্ধ্যায় গুলশানে পাঠাও অফিসে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে তাদের ফোনে জানিয়ে দেওয়া হয়।
বিজয়ী ৩ জন হলেন আবু বক্কর সিদ্দিক ,আরশাদ পাপ্পু এবং নূর উদ্দিন তাহসিন।
পাঠাও কর্মকর্তারা জানান,‘উঠাও’ নামে ক্যাম্পেইন ছিলো ১০ দিনের। পহেলা রমজান থেকে ১০টির বেশি যারা রাইড নিয়েছেন তাদের মধ্যে লটারি হয়। অনুষ্ঠানে পাঠাও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা  (সিইও) হোসেইন মো. ইলিয়াস জানান, মানুষের যাতায়াত সহজ এবং দ্রুত করার চিন্তা করে পাঠাও। এ চিন্তা থেকে ‘উঠাও’ ক্যাম্পেইন দেওয়া হয়। জানানো হয়, শিগগিরই হেলমেট ব্যবহারের ওপর জোর দিয়ে বড় আকারে একটি ক্যাম্পেইন শুরু করা হবে। যেখানে কয়েক হাজার হেলমেট বিতরণ করবে পাঠাও।
পাঠাও এর হেলিকপ্টারে বাড়িতে পৌঁছানোর ‘উঠাও’ ক্যাম্পেইনে বিজয়ীর নাম ঘোষণা অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, অ্যাপভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটির ভাইস প্রেসিডেন্ট কিশোয়ার হাশেমী, আহমেদ ফাহাদ, এইচআর ডিরেক্টর সিফাত, মাকেটিং ম্যানেজার নুসরাত, আশফাকসহ পাঠাও কর্মকর্তারা।