গ্রাহকদের জন্য ড্রিম উইভারের ‘দ্য রিং’

thumbnailগ্রাহকদের জন্য নতুন প্রিভিলেজ কার্ড ‘দ্য রিং’ নিয়ে এসেছে ওয়েডিং ফটোগ্রাফির প্রতিষ্ঠান ‘ড্রিম উইভার।’ প্রতিষ্ঠানটির সাত বছর পূর্তিতে রাজধানীর একটি হোটেলে জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই কার্ড উদ্বোধন করা হয়। একই সঙ্গে ফটোগ্রাফার ইশরাত আমিন ড্রিম উইভারের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার ঘোষণা দেন।
প্রতিষ্ঠানটি প্রধান ফটোগ্রাফার ও প্রধান নির্বাহী যোবায়ের হোসেন শুভ বলেন, ‘নতুন জীবনের শুরু হয় আংটি বা রিং পরানোর মধ্য দিয়ে। এই কার্ডটির মাধ্যমে শুধু ড্রিম উইভারেই নয়, বিয়ের প্রয়োজনীয়সব কিছু এমনকি ঘর সাজানোর জিনিস কিনতেও বিশেষ ছাড় মিলবে। ভেনু বুকিং, ডেকোরেশন, পার্লার, ফুল, পোশাক, গয়নাতে কার্ডের গ্রাহকরা পাবেন ছাড়।
এসময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ক্রিকেট দলের সাব্বির রহমান, ম্যাক্স গ্রুপ বাংলাদেশের পরিচালক   আজরিন আলম, প্রিমিয়াম সুইটসের প্রধান নির্বাহী এইচ এম ইকবাল, শাহজাহান ওয়েডিং প্ল্যানার এবং ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের পরিচালক এসএম ইকরাম মিলন, ওয়েডিং প্ল্যানার প্রতিষ্ঠান সিগমা’জের স্বত্বাধিকারী সিগমা মেহদি, মেকওভার প্রতিষ্ঠান গালা মেকওভার স্টুডিও ও স্যালুনের  স্বত্বাধিকারী নাভিন আহমেদ, জাহিদ খান মেকওভারের স্বত্বাধিকারী জাহিদ খান এবং ফেস বাই সালেহার স্বত্বাধিকারী সালেহা সারওয়ারসহ আরও অনেকে।
আইইউটি থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করা চার তরুণের গড়ে তোলা ওয়েডিং ফটোগ্রাফি-সিনেমাটোগ্রফি প্রতিষ্ঠান   ‘ড্রিম উইভার।’ প্রধান নির্বাহী যোবায়ের হোসেন শুভ বলেন, ‘ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশোনা শেষ করে বিয়ের ছবি তোলাকে নিজের পেশা হিসেবে নিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার পথটা বেশ কঠিন ছিল। কিন্তু ধীরে ধীরে আমার সাথের বাকি ৩ জনের সহায়তা এবং অধ্যাবসায়ের ফলে আমরা এতদূর আসতে পেরেছি।’ ড্রিম উইভারের অন্যতম কর্ণধার নাফিস ফুয়াদ শুভ বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানের প্রথম থেকে শেষ সারির প্রত্যেক সদস্যরই   অবদান   গুরুত্বপূর্ণ। ৯০ জনের এই প্রতিষ্ঠানের প্রত্যেকেই নিবেদিতপ্রাণ। তাদের সহায়তা ছাড়া এতদূর আসা একদমই   সম্ভব ছিল না।’
২০১০ সাল থেকে ওয়েডিং ফটোগ্রাফি শুরু করেন ইশরাত আমিন। দেশের নারী ওয়েডিং ফটোগ্রাফারদের মধ্যে তিনি অন্যতম। দীর্ঘ নয় বছর এই শিল্পে নিজের সৃজনশীলতা  নিয়ে কাজ করেছেন। এবার যুক্ত হয়েছেন ড্রিম  উইভারের সঙ্গে। ইশরাত আমিন বলেন, ‘ড্রিম উইভারকে আমি পছন্দ করতাম। তাদের কাজের পাশাপাশি পারিবারিক বন্ধনটা ঈর্ষনীয়। এই পরিবারের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে খুব ভালো লাগছে।’