রয়েল মালাবারে বধূ সাজে অপু বিশ্বাস

বইছে গরম হাওয়া। করোনাকালে সবকিছুর মতো বিয়ের সিজনও কিছুটা নিয়মের বাইরে চলে গেছে। এরমধ্যেই অনেক পরিবারে চলছে বিয়ের আয়োজন। বড় কিছুর ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্বল্প পরিসরে ঘরোয়া আয়োজনেই সম্পন্ন করতে হচ্ছে বিয়ের অনুষ্ঠান। তবে অনুষ্ঠানের আকার যেমনই হোক, বিয়ে মানেই আনন্দ আর খুশি। বর-কনের সেই মাহেন্দ্রক্ষণকে কানায় কানায় পূর্ণ করতে উত্তরার ১১ নং সেক্টরে খান টাওয়ারে 'রয়েল মালাবার জুয়েলারী অ্যান্ড ফ্যাশন মল' সেজেছে উৎসবের সাজে। তাদের এই আয়োজনের অংশ হিসেবে প্রথমে শাড়ি এবং পরে লেহেঙ্গার সঙ্গে বিয়ের গহনায় নিজেকে জড়িয়ে নববধূ সাজে আবির্ভূত হন অপু বিশ্বাস।

রয়েল মালাবার জুয়েলারী অ্যান্ড ফ্যাশন মলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আসলাম খান বলেন, সবাই চায় বিয়ের শাড়ি বা লেহেঙ্গাটা হবে এক্সক্লুসিভ। এই স্মৃতিময় স্বপ্ন বোনা সাধারণ কারিগর দ্বারা সম্ভব নয়। অনেকগুলো দক্ষ হাতের ছোঁয়ায় তৈরি হয় একটি বিয়ের শাড়ি বা লেহেঙ্গা। এমন একঝাঁক কারিগরের হাতে তৈরি রয়েল মালাবারের বিয়ের সব পোশাক। সেই সঙ্গে বিয়ের গহনাও চাই আধুনিক। সেদিক দিয়ে আমরা বেশ এগিয়ে। একই ছাদের নিচে পোশাকের পাশাপাশি চোখ ধাঁধানো আধুনিক সব ডিজাইনের স্বর্ণ এবং হীরার গহনা থাকছে আমাদের এখানে। বর-কনেকে গহনা এবং পোশাকে সাজিয়ে দেখার সুযোগও রয়েছে।”

তিনি আরও জানান, “আমাদের প্রতিটি সেলসম্যান ‘স্বাস্থ্যবিধি না মানলে মৃত্যুঝুঁকি আছে’ স্লোগানকে মাথায় রেখে ক্রেতাদের সর্বোচ্চ সাবধানতার সঙ্গে সেবা দিচ্ছেন।”

এ ছাড়াও পোশাকের গুণগতমান, বৈচিত্র্য ও নকশার নতুনত্বের জন্য রয়েল মালাবার জুয়েলারী অ্যান্ড ফ্যাশন মলে শুরু থেকেই আলাদা। গর্জিয়াস সব পাঞ্জাবি, নতুন নকশার শাড়ি, লং কামিজ, থ্রি-পিস, ফ্রক, টপস, শার্ট, স্যুট, জুতা ছাড়াও বাচ্চাদের  জন্য রয়েছে বড় কালেকশন। বর্তমান করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে দেশের বাইরে শপিংয়ে যাওয়া সম্ভব নয় বলে অভিজাত গ্রাহকদের জন্য সাজানো উপমহাদেশের সব এক্সক্লুসিভ কালেকশন চোখে পড়ার মতো। রয়েল মালাবারে এসে বিদেশে শপিংয়ের আবহ পাবেন ক্রেতারা।