কবিতা

কুড়াল-বধ

কুড়াল-বধ

শাঁ শাঁ হিপালেস শব্দ
কসরতের ফুটবল। বিপ্লুত স্টেডিয়াম 
নাক ডুবানো প্রাকটিস

লম্বকর্ণ। কুড়াল-বধ 

এন্টিপোয়েট্রির বুকে ছুরি! ইউরেকা! 
কোবিদের ডগমগ বিথারা কবিতা! 

পোয়েটিক নর্তক ব্ল্যাক-আউট!

ল্যারিনজাইটিসে ভুগছে কারাগার
বাবুইতুলসী মহাতপা ব্রা খুলছে, 

কবিতা ঝরে বিপল ঝড়ে…

 

তিনতলা। শুক্রবার

অন্থন-স্যুপের তিনতলা। শুক্রবার। 
আকাশ অলোকসুন্দর নিশাপতি 

সহস্র কবুতরের কাঁটাবন 
প্রোমোদের রঙিন ঘুড়ি 
হাড়ের গহিনে আবছা কালো-হলুদ 
অর্থোপ্টেরা 

পাড়াতুতো ছাদ দন্তহীন ধবধবে 
আত্মা ছোঁয়ার স্পর্ধা! 
হাজার বছর ঈদ-ঈদ
সন্ধ্যাটি আম-আম দুধ-দুধ
কাঁঠালের... আঠারও… 

হেম অন্তের মাউসপ্যাডে অসচেতন কী-বোতাম
গোলাপি ওড়নার উল্লাস 
অক্ষরের মেলোপাতাড়ি ছুট
মুশকিল বধির বেটোফেন! 

উনপাঁজুরের অট্ট পঞ্চাশে 
শব্দের কিছু যায়, আসে? 

কলঙ্ক চিহ্নিত শহরে সচল পয়ারে
কবিতায় লিখে যাচ্ছি তোমাকে, তোমাকে, তোমাকে… 

তুমি কি তিনতলা। শুক্রবার। 
বন-কাঁটার আঘাতে আমার অভাব চিবোও?