ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও বাংলাদেশ স্কিল ডেভলপমেন্ট ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত এ গ্লোবাল মানি উইক-২০১৮এর স্পন্সর প্রতিষ্ঠান ছিল ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক। গ্লোবাল মানি উইকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ছিল চাইল্ড অ্যান্ড ইনফরমেশন ইন্টারন্যাশনাল, ব্রিটিশ কাউন্সিল, ইএমকে সেন্টার, বিল্ড বাংলাদেশ, নাগরিক টিভি, রেডিও ফূর্তি ও ক্যাম্পাস টিভি।
সমাপনী অনুষ্ঠানে ড. মোঃ সবুর খান বলেন, গ্লোবাল মানি উইকের উদযাপন অব্যাহত থাকবে এবং আগামী বছর আরও অভিনব উপায়ে গ্লোবাল মানি উইক উদযাপন করা হবে। এসময় তিনি গ্লোবাল মানি উইক সফলভাবে সম্পন্ন করতে সহযোগিতা করায় বাংলাদেশ ব্যাংক ও অন্যান্য সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে ধন্যবাদ জানান।
গ্লোবাল মানি উইক উদযাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও বাংলাদেশ স্কিল ডেভলপমেন্ট ইনস্টিটিউটের ভূয়সী প্রশংসা করেন ফায়ি নিকোলাস।
সমাপনী পর্বে ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন কর্মকান্ড ও আয়োজন অনুষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য বিষয় তুলে ধরেন কে এম হাসান রিপন। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের প্রিন্সিপাল ড. মোঃ মাহমুদুল হাসান বলেন, শিশুদের মধ্যে সঞ্চয় অভ্যাস গড়ে তোলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিজিএম রেজাউল করিম তার বক্তব্যে শিশুদের মধ্যে ব্যাংকিং সচেতনতা বাড়াতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নানা উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন। সৈয়দ ওয়াসেক মোঃ আলী বলেন, গ্লোবাল মানি উইক উদযাপন করতে সব ধরনের সহযোগিতা নিশ্চিত করবে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক।
সাত দিনের এই উৎসবের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও তারুণ সংগঠনের ১৫ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী ব্যাংকিং, সঞ্চয়, কর্মসংস্থান, উদ্যোক্তাবৃত্তি ইত্যাদি বিষয়ে স্পষ্ট ধারনা লাভ করেছেন। এছাড়াও পরোক্ষভাবে প্রায় পাঁচ লাখ মানুষ এই গ্লোবাল মানি উইকের সঙ্গে জড়িত ছিলেন।