উদ্বোধনের ৫ বছরেও নামকরণ হয়নি নোবিপ্রবি মুক্তিযুদ্ধ ভাস্কর্যের

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলোতে স্থান পাওয়া ভাস্কর্যগুলো শিক্ষার্থীদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আলো ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম ভূমিকা পালন করে। ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা ভাস্কর্যগুলো তরুণ-তরুণীদের মাঝে মুক্তিযুদ্ধ ও দেশকে জানার এবং চেনার ইচ্ছে জাগিয়ে তোলে। দেশের অন্যতম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়েও (নোবিপ্রবি) এমনই একটি ভাস্কর্য রয়েছে। কিন্তু উদ্বোধনের পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও এখনও কোনও নামকরণ হয়নি ভাস্কর্যটির।

48388395_1173250932833974_4032550596715216896_n
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে সগৌরবে দাঁড়িয়ে থাকা ভাস্কর্যটি ২০১৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর তৎকালীন উপাচার্য প্রফেসর ড. সাইদুল হক চৌধুরী উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের সময় সাময়িকভাবে ভাস্কর্যটির নাম স্বাধীনতা ভাস্কর্য দেয়া হলেও কোনও এক অজানা কারনে এখনও এর স্থায়ী কোন নামকরণ করা হয়নি। আগামীকাল ১৬ ডিসেম্বর ভাস্কর্যটির ৫ বছর পূর্ণ হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি বিভাগের শিক্ষার্থী রাজু আহমেদ বলেন, ‘অপরাজেয় বাংলা, সংশপ্তক, সাবাস বাংলাদেশ, দুর্বার বাংলা বিজয় ৭১, চেতনা ৭১ নামে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভাস্কর্যেও সুন্দর সুন্দর নাম থাকলেও আমাদের ক্যাম্পাসের ভাস্কর্যটি নামহীন রয়েছে। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুবান্ধব ঘুরতে আসলে নাম না থাকায় ভাস্কর্যটি সম্পর্কে তাদের কিছু বলতে পারিনা।’
নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক আরেক শিক্ষার্থী বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকেবিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে স্থাপিত এই ভাস্কর্যটির নাম ঠিক করা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছি। বারবার প্রতিশ্রুতি দিলেও এখনও সে নাম বা নামকরণ কোন কিছুরই হদিশ নেই।’
নোবিপ্রবির এক প্রাক্তন শিক্ষার্থী জানান, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে একটি মাইটস এর নাম আছে। কিন্তু খুবই দুঃখজনকভাবে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত একটি ভাস্কর্য দীর্ঘ সময় ধরেনামহীনভাবে পড়ে আছে। তার ওপর এই ভাস্কর্যটি আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিতে তৈরি। মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষীয় প্রশাসন আশা করি এর দ্রুত নামকরণ করে এর ঐতিহ্যকে সম্মান দেখাবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর মো. মোমিনুল হকের সাথে ভাস্কর্যটির নাম ঠিক করা নিয়ে আলাপ হলে তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত এই ব্যাপারে কোনও আলোচনা ও সিদ্ধান্ত হয়নি। অতি শীঘ্রই এই ব্যাপারে ভিসি স্যারের সঙ্গে কথা বলবো।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের সভাপতি এবং ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. ইউসুফ মিঞা বলেন, ‘ভাস্কর্য হচ্ছে চেতনা ও ঐক্যের প্রতীক। অবশ্যই ভাস্কর্যের নামকরণ করা উচিৎ।’

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলোতে স্থান পাওয়া ভাস্কর্যগুলো শিক্ষার্থীদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আলো ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম ভূমিকা পালন করে। ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা ভাস্কর্যগুলো তরুণ-তরুণীদের মাঝে মুক্তিযুদ্ধ ও দেশকে জানার এবং চেনার ইচ্ছে জাগিয়ে তোলে। দেশের অন্যতম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়েও (নোবিপ্রবি) এমনই একটি ভাস্কর্য রয়েছে। কিন্তু উদ্বোধনের পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও এখনও কোনও নামকরণ হয়নি ভাস্কর্যটির।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে সগৌরবে দাঁড়িয়ে থাকা ভাস্কর্যটি ২০১৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর তৎকালীন উপাচার্য প্রফেসর ড. সাইদুল হক চৌধুরী উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের সময় সাময়িকভাবে ভাস্কর্যটির নাম স্বাধীনতা ভাস্কর্য দেয়া হলেও কোনও এক অজানা কারনে এখনও এর স্থায়ী কোন নামকরণ করা হয়নি। আগামীকাল ১৬ ডিসেম্বর ভাস্কর্যটির ৫ বছর পূর্ণ হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি বিভাগের শিক্ষার্থী রাজু আহমেদ বলেন, ‘অপরাজেয় বাংলা, সংশপ্তক, সাবাস বাংলাদেশ, দুর্বার বাংলা বিজয় ৭১, চেতনা ৭১ নামে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভাস্কর্যেও সুন্দর সুন্দর নাম থাকলেও আমাদের ক্যাম্পাসের ভাস্কর্যটি নামহীন রয়েছে। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুবান্ধব ঘুরতে আসলে নাম না থাকায় ভাস্কর্যটি সম্পর্কে তাদের কিছু বলতে পারিনা।’
নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক আরেক শিক্ষার্থী বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকেবিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে স্থাপিত এই ভাস্কর্যটির নাম ঠিক করা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছি। বারবার প্রতিশ্রুতি দিলেও এখনও সে নাম বা নামকরণ কোন কিছুরই হদিশ নেই।’
নোবিপ্রবির এক প্রাক্তন শিক্ষার্থী জানান, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে একটি মাইটস এর নাম আছে। কিন্তু খুবই দুঃখজনকভাবে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত একটি ভাস্কর্য দীর্ঘ সময় ধরেনামহীনভাবে পড়ে আছে। তার ওপর এই ভাস্কর্যটি আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিতে তৈরি। মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষীয় প্রশাসন আশা করি এর দ্রুত নামকরণ করে এর ঐতিহ্যকে সম্মান দেখাবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর মো. মোমিনুল হকের সাথে ভাস্কর্যটির নাম ঠিক করা নিয়ে আলাপ হলে তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত এই ব্যাপারে কোনও আলোচনা ও সিদ্ধান্ত হয়নি। অতি শীঘ্রই এই ব্যাপারে ভিসি স্যারের সঙ্গে কথা বলবো।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের সভাপতি এবং ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. ইউসুফ মিঞা বলেন, ‘ভাস্কর্য হচ্ছে চেতনা ও ঐক্যের প্রতীক। অবশ্যই ভাস্কর্যের নামকরণ করা উচিৎ।’